অন্যান্য

বঙ্গবন্ধু ৯ম বাংলাদেশ গেমসে যত রেকর্ড

ঢাকা, ১১ এপ্রিল – বঙ্গবন্ধু নবম বাংলাদেশ গেমসে সব মিলে ৬০টি নতুন জাতীয় রেকর্ড হয়েছে। এর মধ্যে ভারোত্তলনে সর্বোচ্চ ৩৪টি রেকর্ড হয়। এ ছাড়া সাইক্লিংয়ে ১৩টি, সাঁতারে ১১টি, আর্চারিতে ১টি এবং অ্যাথলেটিকসে ১টি নতুন জাতীয় রেকর্ড হয়েছে।

আরও পড়ুন : এক সপ্তাহ পিছিয়ে গেল ফ্রেঞ্চ ওপেন

শনিবার পর্দা নামা বাংলাদেশ গেমসে ৩১টি ডিসিপ্লিনে ৫ হাজার ৩০০ জন অ্যাথলেট অংশ নেন। ১৩২টি সোনা, ৮০টি রুপা ও ৫৭টি ব্রোঞ্জ মিলিয়ে ২৬৯টি পদক নিয়ে আসরে সেরা হয়েছে বাংলাদেশ আনসার। ১১৫টি সোনা, ৯৯টি রুপা ও ৮৩টি ব্রোঞ্জসহ ২৯৭টি পদক নিয়ে দলগত রানার্সআপ হয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

এক নজরে সব জাতীয় রেকর্ড

ভারোত্তলনের ৩৪ রেকর্ড

পুরুষ বিভাগের রেকর্ড

# ৬১ কেজি ওজন শ্রেণিতে সোনা জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ১০৬ কেজি তুলেছেন মোস্তাইন বিল্লাহ। তিনি ক্লিন অ্যান্ড জার্কে তুলেছেন ১২১ কেজি। দুই বিভাগে তিনি মোট ২২৭ কেজি তুলেছেন। স্ন্যাচে আগের রেকর্ড ছিল মুস্তাইন বিল্লাহরই- ১০৫ কেজি।

# ৬৭ কেজি ওজন শ্রেণিতে ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪১ কেজি তুলে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েন আনসারের বাকী বিল্লাহ। স্ল্যাচে ১১৩ কেজিসহ মোট ২৫৪ কেজি তুলে স্বর্ণপদক জেতেন তিনি।

# ৬৭ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্ন্যাচে ১১৪ কেজিতে নতুন রেকর্ড গড়েন সেনাবাহিনীর শিমুল কান্তি সিংহ। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৩৯ কেজিসহ মোট ২৫৩ কেজি তুলে রুপা জেতেন তিনি।

# ৭৩ কেজিতে ওজন শ্রেণিতে স্ন্যাচে ১১৮ কেজি তুলে নতুন রেকর্ড গড়েছেন সেনাবাহিনীর হামিদুল ইসলাম। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪০ কেজিসহ ২৫৮ কেজি তুলে স্বর্ণ জেতেন তিনি।

# ৮১ কেজি ওজন বিভাগে রুপা জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ১১৭ কেজি তোলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মনোরঞ্জন রায়। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪১, মোট ২৫৮ কেজি তুলেছেন ২০১০ সালের এসএ গেমসে রুপা জয়ী এ ভারোত্তোলক।

# ৮৯ কেজি ওজন বিভাগে সোনা জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ১২৪, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে রেকর্ড ১৪৯, মোট রেকর্ড ২৭৩ কেজি তুলে সোনা জিতেছেন বাংলাদেশ আনসারের সাখায়েরত হোসেন প্রান্ত।

# ১০২ কেজি ওজন বিভাগেই রেকর্ড হয় দুটি। সোনা জয়ের পথে ক্লিন অ্যান্ড জার্কে রেকর্ড ১৬০ কেজি উত্তোলন করেন সেনাবাহিনীর আশিকুর রহমান।

# ১০২ কেজি ওজন শ্রেণিতে রুপা জয়ের পথে স্ন্যাচে ১২১ কেজি তুলে রেকর্ড গড়েন বাংলাদেশ আনসারের আমিনুল ইসলাম।

# ১০৯ কেজি ওজন বিভাগের ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট ওজনে রেকর্ড গড়েছেন সেনাবাহিনীর আব্দুল্লাহ আল মোমিন। তিনি ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৫১ কেজি এবং মোট ওজনে ২৬৫ কেজি তুলে দুটি রেকর্ড গড়েন।

# উর্ধ্ব-১০৯ কেজি ওজন বিভাগে স্ন্যাচ, ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট ওজনে তিনটি রেকর্ড গড়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ফরহাদ আলী। তিনি স্ন্যাচে ১২১ কেজি, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪৭ কেজি এবং মোট ২৬৭ কেজি তুলে তিনটি রেকর্ড গড়েন।

# ১০৯ কেজিতে সোনা জয়ের পথে সেনাবাহিনীর আব্দুল্লাহ আল মুমীন ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট উত্তোলনে নতুন রেকর্ড গড়েন।

# ছেলেদের ঊর্ধ্ব ১০৯ কেজিতে সোনাজয়ী সেনাবাহিনীর ফরহাদ আলী তিন বিভাগেই রেকর্ড গড়ে হারিয়ে দেন আনসারের তায়েফুর হোসেনকে।

মহিলা বিভাগে রেকর্ড

# ৪৯ কেজি ওজন শ্রেণিতে সোনা জয়ের পথে স্ন্যাচে রেকর্ড ৬৬ কেজি তোলেন সেনাবাহিনীর ভারোত্তোলক স্মৃতি আক্তার। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৭৩ কেজি তোলেন তিনি। মোট ১৩৯ কেজি উত্তোলন করে সোনা জয়ের উল্লাসে মাতেন স্মৃতি।

# ৫৫ কেজিতে আনসারের ফুলপতি চাকমা ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৮৪ কেজি তুলে নতুন রেকর্ড গড়েন। স্ন্যাচে ৬৭ কেজিসহ মোট ১৫১ কেজি তুলে স্বর্ণপদক জেতেন তিনি।

# ৫৫ কেজিতে স্ন্যাচে ৬৭ কেজি তুলে রুপা জয়ের পথে নতুন রেকর্ড গড়েন সেনাবাহিনীর মার্জিয়া আক্তার।

# ৫৯ কেজির স্ন্যাচে ৬৬ কেজি তুলে নতুন রেকর্ড গড়েন আনসারের ফাহিমা আক্তার ময়না। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৭৫ কেজিসহ মোট ১৪১ কেজি তুলে স্বর্ণপদক জেতেন তিনি।

# টানা দুটি এসএ গেমসে সোনাজয়ী ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত তিনটি রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জিতেছেন। স্বর্ণ জয়ের পথে স্ন্যাচ, ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট ওজনে রেকর্ড গড়েন তিনি। স্ন্যাচে রেকর্ড ৮০ কেজি তোলেন, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে রেকর্ড ১০১ কেজি উত্তোলন করেন। দুই বিভাগ মিলিয়ে ১৮১ কেজি ওজন তুলে আরো একটি রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ জিতেছেন মাবিয়া।

# ৭১ কেজি ওজন বিভাগে সোনা জয়ের পথে ক্লিন অ্যান্ড জার্কে রেকর্ড গড়েন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ফারজানা আক্তার রিয়া। স্ন্যাচে ৬০ কেজি তোলার পর ক্লিন অ্যান্ড জার্কে রেকর্ড ৭৮ কেজি তোলেন তিনি। সোনা জয়ের পথে মোট ১৩৮ কেজি তুলেছেন এ ভারোত্তোলক।

# ৮১ কেজিতে সেনাবাহিনীর মুনিরা কাজী ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৯৪ কেজি তুলে রেকর্ড গড়ে সোনা জেতেন।

# ৮৭ কেজি ওজন বিভাগে স্ন্যাচ, ক্লিন অ্যান্ড জার্ক এবং মোট ওজনে রেকর্ড গড়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তানিয়া খাতুন। তিনি স্ন্যাচে ৬২ কেজি, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৭৬ কেজি এবং মোট ১৩৮ কেজি তুলে তিনটি রেকর্ড গড়েন।

# ঊর্ধ্ব-৮৭ কেজিতে সেনাবাহিনীর নাজনিন আক্তার মুন্নি ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ও মোট উত্তোলনে নতুন রেকর্ড গড়ে জিতেছেন সোনা। তিনি ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৭২ কেজি এবং মোট ১২৯ কেজি তুলে দুটি রেকর্ড গড়েন।

# উর্ধ্ব-৮৭ কেজি ওজন বিভাগে স্ন্যাচে রেকর্ড গড়েছেন বাংলাদেশ আনসারের সোয়াইবা রোকাইয়া। তিনি স্ন্যাচে ৫৭ কেজি তুলে রেকর্ড গড়েন।

সাইক্লিংয়ের ১৩ রেকর্ড

পুরুষ বিভাগের রেকর্ড

# ১০০০ মিটার টাইম ট্রায়ালে সেনাবাহিনীর বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন ১ মিনিট ২০.৪০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।

# ১২০০ মিটার অলিম্পিক স্প্রিন্টে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী (বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন, আলমগীর হোসেন ও মুক্তাদুর আল হাসান) ১ মিনিট ৩৬.২২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতে।

# ৪০০০ মিটার ইনডিভিজুয়্যাল পারস্যুটে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সবুর খান ৫ মিনিট ৫৭.২০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।

# ১০০০ মিটার স্প্রিন্টে সেনাবাহিনীর বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন ১৩.৬০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ জেতেন।

# ১৬০০ মিটার টিম টাইম ট্রায়ালে সেনাবাহিনী (বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন, আলমগীর হোসেন, মুক্তাদুর আল হাসান ও শরিফুল ইসলাম) ২ মিনিট ১৪.৫৯ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণ পদক জেতে।

# ৪০০০ মিটার টিম পারস্যুটে সেনাবাহিনী (বিশ্বাস ফয়সাল হোসাইন, শরিফুল ইসলাম, মিজানুর রহমান ও হেলাল উদ্দিন) ৫ মিনিট ৫২.১৮ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতে।

নারী বিভাগ

# ৫০০ মিটার টাইম ট্রায়ালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নিশি খাতুন ৩৫.৪৭ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।

# ৮০০ মিটার অলিম্পিক স্প্রিন্টে সেনাবাহিনী (শিল্পী খাতুন ও সমাপ্তি বিশ্বাস) ১ মিনিট ১১.১৩ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।

# ২০০০ মিটার ইনডিভিজুয়্যাল পারস্যুটে সেনাবাহিনীর সুবর্ণ বর্মা ৩ মিনিট ১৭.০২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।

# ১০০০ মিটার স্প্রিন্টে সেনাবাহিনীর শিল্পী খাতুন ১৫.৯৪ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।

# ১২০০ মিটার টিম টাইম ট্রায়ালে সেনাবাহিনী (শিল্পী খাতুন, সুবর্ণা বর্মা, সমাপ্তি বিশ্বাস ও গীতা রায়) ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।

# ৪০০০ মিটার স্ক্র্যাচ রেসে সেনাবাহিনীর সুবর্ণা বর্মা ৭ মিনিট ৩৩.৫৮ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন।

# ২০০০ মিটার টিম পারস্যুটে সেনাবাহিনী (শিল্পী খাতুন, সুবর্ণা বর্মা, সমাপ্তি বিশ্বাস ও সুমিত্রা গাইন) ৩ মিনিট ১৭.৬৪ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতে।

সাঁতারের ১১ রেকর্ড

পুরুষ বিভাগের রেকর্ড

# ২০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে সেনাবাহিনীর জুয়েল আহমেদ ২ মিনিট ১৬.১২ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ২ মিনিট ১৬.১৩ সেকেন্ডে নিজের গড়া আগের রেকর্ড ভেঙে দেন তিনি।

# ১০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে নৌবাহিনীর মাহমুদুন্নবী নাজিদ ৫৬.৭১ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ৫৬.৮২ সেকেন্ডে নিজের গড়া রেকর্ড নিজেই ভেঙে দেন তিনি।

# ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইলে নৌবাহিনীর আসিফ রেজা ২৩.৩২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে নিজের গড়া ২৩.৮৫ সেকেন্ডের রেকর্ড নিজেই ভাঙেন তিনি।

# ২০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে ১ মিনিট ৫৮.২৫ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন নৌবাহিনীর মাহফিজুর রহমান সাগর। ২০১৬ সালে নিজের গড়া ১ মিনিট ৫৮.২৫ সেকেন্ডের আগের রেকর্ডটি ভেঙে দেন তিনি।

# ২০০ মিটার বাটার ফ্লাইয়ে নৌবাহিনীর কাজল মিয়া ২ মিনিট ১০.৯২ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ২ মিনিট ১১.৫৭ সেকেন্ডে আগের রেকর্ডটি ছিল জুয়েল আহমেদের।

# ৫০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে সেনাবাহিনীর জুয়েল আহমেদ ২৭.৯৭ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ২৮.১২ সেকেন্ডের রেকর্ডটি ছিল জুয়েল আহমেদের।

# ৪০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে ৪ মিনিট ১৮.২৩ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েন সেনাবাহিনীর ফয়সাল আহমেদ। ২০১৯ সালে ৪ মিনিট ১৮.২৫ সেকেন্ডের রেকর্ডটি ছিল তার নিজের করা।

# ৪*১০০ মিটার ফ্রিস্টাইল রিলেতে নৌবাহিনীর আসিফ রেজা, মাহমুদুন্নবী নাহিদ, অনিক ইসলাম ও মাহফিজুর রহমান ৩ মিনিট ৩৭.৩৮ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েন। আগের রেকর্ডটি ছিল ৩ মিনিট ৩৮.৪৫ সেকেন্ডর।

# ২০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলেতে নৌবাহিনীর কাজল মিয়া ২ মিনিট ১৩.৪৯ সেকেন্ডে রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৯ সালে ২ মিনিট ১৪.৯৪ সেকেন্ডে আগের রেকর্ডটি ছিল আরিফুল ইসলামের।

নারী বিভাগের রেকর্ড

# ১০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে নৌবাহিনীর সোনিয়া খাতুন ১ মিনিট ৭.১২ সেকেন্ডে নতুন রেকড গড়েন। ২০১৯ সালে ১ মিনিট ৮.৯৫ সেকেন্ডে আগের রেকর্ডটি ছিল সোনিয়া আক্তার টুম্পার দখলে।

# ৫০ মিটার বাটার ফ্লাইয়ে নৌবাহিনীর সোনিয়া খাতুন ৩০.৬৩ সেকেন্ডে নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক জেতেন। ২০১৬ সালে এই ইভেন্টে আগের রেকর্ডটি ছিল নাজমা খাতুনের ৩১.১৭ সেকেন্ডে।

আর্চারিতে এক রেকর্ড

গেমসে আর্চারিতে একটি নতুন জাতীয় রেকর্ড হয়েছে। কম্পাউন্ড ইভেন্টে নতুন রেকর্ড গড়েন বাংলাদেশ পুলিশের অসীম কুমার দাস। ৭২টি তীর ছুড়ে ৭২০ এর মধ্যে ৭০৪ স্কোর করে নতুন জাতীয় রেকর্ড ও গেমস রেকর্ড করেন তিনি। আগের রেকর্ড ছিল (৭০০ স্কোর) বিকেএসপির শেখ সজিবের। এ ইভেন্টে ওয়ার্ল্ড আরচারির রেকর্ড ৭১৮।

অ্যাথলেটিকসে এক রেকর্ড

গেমসের অ্যাথলেটিকস ডিসিপ্লিনে নারীদের ২০০ মিটার স্প্রিন্টে নৌবাহিনীর শিরিন আক্তার ২৪.২০ সেকেন্ডে নতুন রেকর্ড গড়েন। তিনি ভেঙে দিয়েছেন ২০০৬ সালে করা বিউটি আক্তারের করা রেকর্ড।

সূত্র : দেশ রূপান্তর
এন এইচ, ১১ এপ্রিল

Back to top button