ব্যক্তিত্ব

যে ৫টি ক্ষেত্রে কথা বলা বন্ধ রাখার নির্দেশ বিশেষজ্ঞদের

অধিক কথার অধিক দোষ। বাংলার প্রাচীন প্রবাদ। মাঝে মাঝে কথা বলা বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন এই সময়ের বেশ কিছু বিশেষজ্ঞরা। এতে যে কেবল শক্তিক্ষয় রোধ হয়, তা নয়। আত্মস্থ থাকার অবকাশও মেলে।

কিন্তু সম্প্রতি কমিউনিকেশন বিশেষজ্ঞ জেন ফ্লোরেস্কা জানাচ্ছেন, নীরবতা এক ধরনের কমিউনিকেশন। জীবনের কয়েকটি ক্ষেত্রে যদি আমরা মুখ না খুলি, তা হলে বিশেষ কিছু ঘটতে পারে, যা আমাদের পক্ষে তো বটেই আমাদের পরিপার্শ্বের পক্ষেও লাভজনক।

১. কারও মৃত্যুর পরে তার আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে নীরবতা পালন করুন। অবান্তর সান্ত্বনা দেওয়ার চাইতে নীরবতাই এখানে বাঙ্ময়।

২. নিজেকে যখন বিভ্রান্ত বলে মনে করছেন, তখন চুপ করে থাকুন। এই সময়ে কথা বলতে গেলে বিড়ম্বনা বাড়বে। জটিলতা আপনাকে ঘিরে ফেলবে।

৩. কোনও আলোচনা যদি মনোগ্রাহী বলে বোধ হয়, তবে সেখানে নীরব হোন। চুপ করে শুনুন। এতে উপকার আপনারই।

৪. কাজের সময়ে যতটা পারেন কম কথা বলুন। একে মনঃসংযোগ বাড়বে। আর দিনের শেষে ক্লান্তিবোধও কম হবে।

৫. বাজে তর্ক, উড়ো ঝগড়া ইত্যাদির সময়ে মুখে কুলুপ আঁটুন। কেন, তা নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না।

এম ইউ

Back to top button