DESHEBIDESHE
স্বামী-স্ত্রীর ফেসবুক সংলাপ
অফিস থেকে ফিরেই রাকিব সাহেব স্ত্রীকে বললেন-
রাকিব : হ্যালো ডিয়ার, ঘরে লগড ইন হইলাম, কেমন আছো?
স্ত্রী : তুমি কি বাজার করে আনোনি?
রাকিব : দুঃখিত, বিষয়টি মাথায় ট্যাগ করতে মনে ছিল না।
স্ত্রী : তোমার যে আমার জন্য নতুন একটা শাড়ি ডাউনলোড করার কথা ছিল, সেটাও কি ভুলে গেছ?
রাকিব : দোকানে গিয়েছিলাম, কিন্তু কোনো শাড়িতেই লাইক দিতে পারিনি।
স্ত্রী : তাহলে ক্রেডিট কার্ডটা দাও, আমিই কেনাকাটা করে নেব।
রাকিব : কিন্তু আমি তো প্রাইভেসি সেটিংসের অপশনটা ব্লক করে রেখেছি। কীভাবে তোমাকে দেই?
স্ত্রী : তোমাকে আমার বিয়ে করাটাই উচিত হয়নি। কী পেলাম তোমাকে বিয়ে করে?
রাকিব : নট ফাউন্ড? তাহলে ট্রাই অ্যাগেইন!
স্ত্রী : তোমার কাছে আমার কি কোনোই মূল্য নেই।
রাকিব : অবশ্যই আছে, সেটা আমি বাইরে বলে বেড়াই না। আমার ইনবক্সে ঢুকলেই বুঝতে পারতে।
স্ত্রী : এভাবে চলতে থাকলে আমি কিন্তু বাপের বাড়ি চলে যাব বলে দিচ্ছি।
রাকিব : কমেন্ট করার সাহস হচ্ছে না।
স্ত্রী : আমি চলে গেলে তুমি একা থাকতে পারবে? কোনো কষ্ট পাবে না?
রাকিব : অবশ্যই, দু’জনে তখন চ্যাট করতে পারব, খুব মজা হবে।
স্ত্রী : কী বললে? আর তোমাকে কিন্তু একবিন্দুও সহ্য করতে পারছি না!
রাকিব : তাহলে ব্লক করে দাও।
স্ত্রী : না, এভাবে কথা চালানো যায় না, অসম্ভব।
রাকিব : তাহলে লগ আউট করে দাও।
এমএ/ ০৩:২২/ ১২ মে
কৌশলে চোরকে ধোলাই
রাতে এক চোর ঘরে ঢুকে পড়ল। ঘরের দরজা খোলা রেখে এক বুড়ি খাটে ঘুমিয়ে ছিল। চোরের জিনিসপত্র হাতড়ানোর শব্দে বুড়ির ঘুম ভেঙে গেল। চোর বুড়িকে দেখে ঘাবড়ে গেল। তখন বুড়ি শুয়ে শুয়েই বলল-
বুড়ি : বেটা, তোকে দেখে তো ভালো ঘরের সন্তান বলেই মনে হচ্ছে। সম্ভবত দরিদ্রতার জন্য বাধ্য হয়েই তুই এ রাস্তা ধরেছিস। আমার এই আলমারির তিন নম্বর খোপে একটা বাক্স আছে। এটাতে যা আছে সব চুপচাপ নিয়ে চলে যা। তবে প্রথমে তুই আমার কাছে এসে একটু বস, আমি এইমাত্র একটা স্বপ্ন দেখলাম। আমার স্বপ্নের কথা শুনে আমাকে স্বপ্নটার অর্থ বলে যা।
চোর বুড়ির মায়াবী কথা-বার্তায় অভিভূত হয়ে চুপচাপ গিয়ে বুড়ির পাশে বসে পড়ল। বুড়ি স্বপ্নের কাহিনি বলতে শুরু করল-
বুড়ি : বেটা, আমি দেখলাম, আমি এক শহরে রাস্তা হারিয়ে ফেলেছি। রাস্তা হারিয়ে আমি বিভ্রান্তের মতো পথ খুঁজছি। এমন সময় একটা চিল এসে আমার কানের কাছে তিন বার ‘মফিজ, মফিজ, মফিজ’ বলে চিৎকার করে
চলে গেল। তারপরই আমার ঘুম ভেঙে গেল। এখন বল তো, এই স্বপ্নের অর্থটা কী?
চোর ভাবনায় পড়ে গেল। এরই মধ্যে পাশের কামড়াতে ঘুমন্ত বুড়ির বড় ছেলে ‘মফিজ’ এতো রাতে জোরে জোরে নিজের নাম শুনে ঘুম থেকে উঠে গেল। মফিজ বুড়ির ঘরে এসে চোরকে খুব ধোলাই দিলো। বুড়ি বলল-
বুড়ি : হয়েছে, আর মারিস না, সে তার পাপের সাজা পেয়ে গেছে।
চোর : না না, আমাকে আরো মারো, যাতে আগামীতে আমার মনে থাকে যে, আমি এক চোর। আমি স্বপ্নের অর্থ বলে দেওয়ার পণ্ডিত নই।
এমএ/ ১২:২২/ ১৮ এপ্রিল
একটি মেয়েকে বিয়ে করেছি
পুলিশ : আপনি কি বিবাহিত?
বশার : হ্যাঁ, একটি মেয়েকে বিয়ে করেছি।
পুলিশ : আরে! সেটা তো বটেই, কেউ কি ছেলেকে বিয়ে করে নাকি?
বশার : হ্যাঁ, করেছে তো!
পুলিশ : কে করেছে?
বশার : আমার বোন।
এমএ/ ১১:৪৪/ ১৩ এপ্রিল
মাথা একদম ঠিক আছে
এক পাগল কুয়োর সামনে দাঁড়িয়ে চিৎকার করছে- পাঁচ পাঁচ পাঁচ পাঁচ পাঁচ পাঁচ। এটা দেখে আবু গিয়ে বলল-
আবু : আপনি কি পাগল নাকি, এমন করছেন কেন?
পাগল : হ, আমি পাগল, কিন্তু মাথা একদম ঠিক আছে।
আবু : তাহলে পাঁচ পাঁচ বলে চিল্লাচ্ছেন কেন?
পাগল : এই দিকে আয়, বুঝাচ্ছি তোরে।
আবু পাগলের কাছে গেল। তারপর পাগল ওর পাছায় লাথি মেরে কুয়োয় ফেলে দিয়ে চিৎকার করতে লাগল- ‘ছয় ছয় ছয় ছয় ছয় ছয়’।
এমএ/ ০৯:৩৩/ ২৩ মার্চ
‘ছেঁড়া’ প্যান্ট পরার যত সুবিধা
বাংলাদেশের জনপ্রিয় একজন নায়ক ‘ছেঁড়া’ প্যান্ট পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো ঝড় তুলছেন। অনেকেই সেই 'ছেড়া' প্যান্ট নিয়ে নানান রকম নেগেটিভ কথাবার্তাও বলছে। যেহেতু হাসিখুশি ক্লাব সব সময় স্রোতের বিপক্ষে কথা বলে, সেহেতু টিম হাস্যরস গবেষণা করে 'ছেঁড়া' প্যান্ট পরার অনেক সুবিধা বের করেছে। প্রিয় পাঠক, আসুন পড়ে নিই।
১. বাংলাদেশ ভিক্ষুকে ভরে গেছে। রাস্তাঘাটে গেলেই তাদের মুখোমুখি হতে হয়। যেহেতু ভিক্ষুক সমাজের ড্রেস কোড ‘ছেঁড়া’ প্যান্ট, সেহেতু আপনি ‘ছেঁড়া’ প্যান্ট পরলে তাঁদের একজন হয়ে যাবেন। ভুলেও কোনো ভিক্ষুক আপনার কাছে কিছু চাইবে না, উল্টো টাকাওয়ালা কোনো ফকির থাকলে আপনাকে উল্টো ভিক্ষা দেবে।
২. মাঝেমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ অনেক জায়গায় অসাবধানতাবশত প্যান্ট ছিঁড়ে যায়। তখন মান-ইজ্জত প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। কিন্তু আশাবাদী ব্যাপার হলো, আপনার প্যান্টের স্টাইল যদি ‘ছেঁড়া’ হয়, তাহলে কোনো অসুবিধে নাই। কেননা, মনকে এই ভেবে সান্ত্বনা দিতে পারবেন, আমার কিছু হারাবার নেই, থুক্কু ছিঁড়ে যাওয়ার নেই।
৩. যারা ‘ছেঁড়া’ প্যান্ট ব্যবহার করে অভ্যস্ত, তাদের টাকা খরচ করে ‘ছেঁড়া’ প্যান্ট কেনার কোনো দরকার নাই। আত্মীয়স্বজনের পুরোনো কাপড় রেখে দিয়েন।বহুত টাকা ফায়দা হবে।
এমএ/ ০৪:৩৩/ ২৩ মার্চ
সুখী হওয়ার পাঁচ ফর্মুলা
আজ ২৩ মার্চ, সুখ দিবস। সবাই সুখী হতে চায়। এ জন্য এই দিবস উপলক্ষে ‘সুখী হওয়ার পাঁচ ফর্মুলা’ বাতলে দিচ্ছেন হাস্যরস প্রতিবেদক।
* নিজের সন্তানের নাম রাখুন ‘সুখ’। সন্তান আপনার আশপাশে থাকবে। এতে আপনি চারপাশে ‘সুখ অনুভব’ করবেন।
* বিয়ে করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ বিবাহিতদের মতে, বিয়ের পর বছর দুয়েক সুখে কাটলেও এরপরই নাকি জীবন ‘প্যারাময়’ হয়ে ওঠে।
* যে মেয়ের নাম সুখী বা সুখ, তাকে বিয়ে করুন। তাতে আপনি অতিসহজেই ‘সুখপতি’ হয়ে যাবেন।
* বাজারে যাবেন না। কারণ বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের আকাশছোঁয়া দাম শুনে আপনার মনে অশান্তি তৈরি হবে, আপনি অসুখী হবেন।
* ‘একা থাকুন, সুখে থাকুন’—এ স্লোগান মনে রাখুন। ধরুন, আপনি প্রেম করেন। আপনি সুখেই আছেন, কিন্তু প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে শুনলেন সে কোনো কারণে অসুখী। এতে কিন্তু আপনার মনের সুখও উড়াল দেবে।
এমএ/ ০৪:৩৩/ ২৩ মার্চ
বিল্টু ও তার বসের মজার একটি কৌতুক
একবার প্রোমোশনের জন্য বিল্টুর ডিপার্টমেন্টাল ইন্টারভিউ হল। বস বিল্টুকে বললো, আমি তোমার ইংরাজি জ্ঞানের পরীক্ষা নেব। যা বলব তার 'অপজিট' শব্দ বলো।
বস : Good
বিল্টু : Bad
বস : Come
বিল্টু : Go
বস : Ugly
বল্টু: Pichhlli
বস : Pichhli?
বিল্টু : UGLY
বস : Shut Up!
বিল্টু : Keep talking
বস : Now stop all this
বিল্টু : Then carry on none that
বস : ওরে চুপ কর...চুপ কর...চুপ কর..
বিল্টু : ওরে বলে যা...বলে যা...বলে যা...
বস : আরে ইয়ার ...
বিল্টু : আরে দুশমন ...
বস : Get Out...
বিল্টু : Come In....
বস : My God!!!!
বিল্টু : Your devil ....
বস : shhhhhhh..
বিল্টু : hurrrrrrrrrrrrrr
বস : মেরে বাপ চুপ হো যা..
বিল্টু : তেরে বেটে বোলতা রহে ...
বস : You are rejected
বিল্টু : I am selected
বস : প্রভু আপনার পায়ের ধূলো দিন ...
বিল্টু : বৎস! আমার পরিস্কার মাথা নাও ...
বস : বাপ রে কি পাগলের পাল্লায় পরেছি !
বিল্টু : মা-রে কোন বুদ্ধিমানের পাল্লায় পরিনি ...
বস : শালা! উঠিয়ে আছাড় দেবো
বিল্টু : জামাইবাবু শুইয়ে দিয়ে তুলে দেবো ...
এরপর বস বিল্টুকে এক থাপ্পর মারল, বিল্টু উল্টে দুটো মারল ... বস আবার চারটি মারল, এবার বিল্টু বসকে মেরে মেরে অজ্ঞান করে দিল....!
এবার বিল্টু মনে মনে ভাবল - কাল বসের জ্ঞান ফিরলে রেজাল্ট জানবো, মনে তো হয় বসের প্রশ্নগুলোর ভালোই উত্তর দিয়েছি।
এমএ/ ০৬:৩৩/ ২২ মার্চ
একজন অসাধু পরীক্ষার্থীর সাক্ষাৎকার
প্রশ্ন : কেমন আছেন আপনি?
পরীক্ষার্থী : জি, ভাইয়া; আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো।
প্রশ্ন : তা পরীক্ষার পড়া রেখে সাক্ষাৎকার দিতে এলেন, পড়ালেখার ক্ষতি হচ্ছে না?
পরীক্ষার্থী : আরে না! এতক্ষণ তো বসে বসে ফেসবুক চালাচ্ছিলাম।
প্রশ্ন : তা আপনার প্রিপারেশন কেমন?
পরীক্ষার্থী : অনেক ভালো, ভাইয়া।
প্রশ্ন : মানে কোনো সাবজেক্টে সমস্যা নেই?
পরীক্ষার্থী : আমি তো তা বলিনি। বলেছি, প্রশ্ন কিনতে হবে তো, তার প্রিপারেশন ভালো। সব টাকা-পয়সা জোগাড় হয়ে গেছে।
প্রশ্ন : ওহ্, আচ্ছা। তা আপনি কি শুধু প্রশ্ন কেনেন? বন্ধুবান্ধবের কাছে তা আবার বিক্রি করে টুপাইস ইনকাম করেন না?
পরীক্ষার্থী : আপনারা তো সবই জানেন, ভাইয়া। তাহলে কেন যে শুধু শুধু লজ্জা দেন!
প্রশ্ন : লজ্জা দেওয়ার জন্য দুঃখিত, আর লজ্জা আছে জেনে আনন্দিত হলাম।
পরীক্ষার্থী : তবে এখনো অল্প একটু প্রিপারেশন বাকি।
প্রশ্ন : সেটা কী?
পরীক্ষার্থী : আমার মোবাইল ফোনের স্ক্রিনটায় একটু প্রবলেম। এইটা সারাতে হবে; নইলে পরীক্ষার আগের রাতে কী বিপদ হবে ভেবে দেখেছেন!
প্রশ্ন : হুম, একেবারে মহাবিপদ! তা আপনার এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট কী ছিল?
পরীক্ষার্থী : ভাইয়া, আই অ্যাম জিপিএ ৫ বয়। আমার পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি—সব কিছুতেই গোল্ডেন এ+ ছিল। আগেই প্রশ্ন পেয়েছিলাম কি না...হে হে হে...।
প্রশ্ন : বাহ্! আপনি দেখি রীতিমতো হ্যাটট্রিক করে বসে আছেন।
পরীক্ষার্থী : আবারও লজ্জা দিচ্ছেন, ভাইয়া।
প্রশ্ন : আচ্ছা, আপনাকে আর লজ্জা দেব না। ভালো থাকবেন।
পরীক্ষার্থী : আপনিও ভালো থাকবেন। ওহ্, লেখাটা পেপারে কবে আসবে, ভাইয়া?
প্রশ্ন : এই তো, সামনের মঙ্গলবার।
পরীক্ষার্থী : তার আগে একবার দেখার সুযোগ নেই?
প্রশ্ন : একদম না। সাক্ষাৎকার ফাঁস হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
এমএ/ ১০:১১/ ১১ মার্চ
জজ-উকিল ও মন্টু মিয়ার কিসসা
মন্টুর বাপ তখন বয়োবৃদ্ধ। জজকোর্টে জব্বর এক মামলা চলছে। মামলায় সাক্ষী হিসেবে ডাকা হয়েছে তাকে। তবে বয়োবৃদ্ধ হলেও তখনও কথাবার্তায় বেশ টনটনে তিনি। বাদীপক্ষের দুঁদে উকিল শফি মণ্ডল বুড়োটাকে ঘাবড়ে দেবার জন্য প্রথমেই বাজখাঁই গলায় জিজ্ঞাসা করলেন, আমাকে চেনেন?
মন্টুর বাপ : কয় কি ভাতিজা। চিনব না মানে? তুমি-ই তো সেই মণ্ডল। তোমাকে ন্যাংটো বয়স থেকেই চিনি। পুরাই বখাটে কিসিমের ছিলা। মিথ্যায় চ্যাম্পিয়ন। ঠগবাজি-বাটপারিতে ডিগ্রি পাওয়া ওস্তাদ ছিলে। তোমার সব কীর্তি একদিনে বইলা শেষ করা কঠিন, বাবা। নিজেকে মস্ত বড় ব্যারিস্টার ভাব, আসলে উকিলের মুহুরি হবার যোগ্য না তুমি! আর তুমি আমাকে বলছ তোমায় চিনি কি-না?
মণ্ডল উকিলকে কেউ ঠাস করে চড় মারলেও এত স্তম্ভিত হতেন না। ঘোর কাটতেই বিবাদীপক্ষের উকিলকে দেখিয়ে দ্বিতীয় প্রশ্ন করলেন : আমার সম্পর্কে অনেক বেশি জানেন মনে হচ্ছে। সেটা পরে দেখছি। এখন বলেন উনাকে চেনেন?
মন্টুর বাপ : হেরে না চেনার কী আছে? ও তো পাতলা খান লেনের একসময়ের ভাদাইম্যা জসিম।একদম কমিনার কমিনা। হাড়ে হাড়ে শয়তান, মিচকা শয়তান। পাঁড় মাতাল। এই শহরের সবচেয়ে পিশাচ উকিল। বউয়ের চোখ ফাঁকি দিয়ে একসঙ্গে তিনটে ছুঁড়ির সঙ্গে ফষ্টিনষ্টি করে যাচ্ছে। ওই তিনজনের মধ্যে তোমার বউ রুপালি একনম্বরে আছে। ওরে সবাই চেনে।
এ সময় বিবাদীপক্ষের উকিলের মাথা ঘুরতে লাগল।
পরিস্থিতি সামাল দিতে জজসাহেব টেবিলে হাতুড়ি পিটিয়ে বললেন : অর্ডার অর্ডার।
আদালতে পিনপতন নীরবতা। জজসাহেব ইশারায় দুই উকিলকেই কাছে ডাকলেন :
এবার ফিসফিসিয়ে জজ বললেন : দুই গাধার একজনও যদি এখন মন্টু মিয়াকে প্রশ্ন করিস যে আমায় চেনে কি-না- তাইলে তোদের আমি ফাঁসিতে ঝোলাব, নিজ হাতে।
দুই উকিল মাথা নিচু করে আদালত থেকে বের হয়ে গেলেন। জজসাহেব আদালত মুলতবি ঘোষণা করলেন।
এমএ/১১:৪০/২৫ জানুয়ারি
গানের শিক্ষক এসেছে বল্টুরে গান শিখাতে....... …
শিক্ষকঃ বল্টু, তুই
কয়টা গান পারস ??
বল্টুঃ ৪ টা গান পারি ।
শিক্ষকঃ দেখি কি কি গান
জানস...গা একটু
.
.
বল্টুঃ ১.ইয়া আলী,
পকেট খালি, জানু তুই
আমারে কি ভাবে ছ্যাকা দিলি?? .
.
.
২. ধাক ধাক
কার নে লাগা,
হালা রে ধইরা গালে ২টা থাপ্পর
লাগা!!
.
.
.
৩. দিল তুহি হে বাতা,
কেনো তোমার
বাথরুমের
বদনা ফাঁটা! ??
.
.
.
৪. ধুম মা চালে ধুম
মা চালে ধুম, কাল
অবরোধে
দিবো সেই লেভেলের
ঘুম..!!
বল্টুর গান শুনে শিক্ষক বেহুশ .............
এমএ/০৮:৩৮/০৪ নভেম্বর
স্বামী স্ত্রী!!!
• শনিবার রাত্রেঃ
স্ত্রী বলছেঃ এই তুমি আজ মদ খেয়ে এসেছো কেন…?
স্বামীঃ আজ অফিসে বিদেশী ক্লায়েন্টের সাথে মিটিং ছিল, তাই খাওয়া লেগেছে।
•রবিবার রাত্রেঃ
স্ত্রীঃ তুমি আজ আবার মদ খেয়েছ..! কেন…?
স্বামীঃ আরে আজ আমার এক বন্ধুর এনগেজমেন্ট ছিল। সে পার্টি দিয়েছে, এ জন্য একটু খাওয়া লেগেছে।
•সোমবার রাত্রেঃ
স্ত্রীঃ আজ কেন।আবার মদ খেয়ে…
স্বামীঃ আমার এক বন্ধুর গার্লফ্রেন্ডের সাথে ব্রেক আপ হয়েছে। তার মুড খুব খারাপ ছিল। মুড ভাল করার জন্য এক সাথে একটু খেতে হয়েছে।
•মঙ্গলবার রাত্রেঃ
★স্ত্রীঃ ফের আজ..! আজ আবার কার ব্রেক আপ হয়েছে…?
স্বামীঃ ব্রেক আপ না, আজ অফিসে খুব কাজের চাপ ছিল। টেনশনে ছিলাম তাই…।
• বুধবার রাত্রেঃ
স্ত্রীঃ হুমমমমম আজ…?
স্বামীঃ যে বন্ধুর এনগেজমেন্ট ছিল রবিবার রাত্রে…? তার আজ বিয়ে ছিল। খুশির চোটে একটু আর কি…
• বৃহস্পতিবার রাত্রেঃ
স্ত্রীঃ আজকে কি বলবে…?
স্বামীঃ আজ স্কুলের পুরানো বন্ধুদের সাথে দেখা হয়েছিল। ওরা জোর করে ডিসকোতে নিয়ে গিয়ে খাইয়ে দিয়েছে।
• শুক্রবার রাত্রেঃ
স্ত্রীঃ (রেগে গিয়ে) আজ কি হয়েছিল যে, ছুটির দিনেও বাদ দাও নি…?
স্বামীঃ মানুষ একটা দিনেও কি নিজের ইচ্ছামত পান করতে পারবেনা, না কি….?
এমএ/১১:২২/০৩ নভেম্বর
বল্টুর বিয়ে...
বল্টু : ডেডি আমি তো তোমাদেরএকমাত্র সন্তান তাইনা।
বাবা : হ্যাঁ তোকেই তো কত কস্ট
করে পেলাম।
বল্টু :আচ্ছা ডেড্বি আমি ছেলে না
মেয়ে।
বাবা : কেন তুই ছেলে।
বল্টু: এইতো ফয়িন্নির ঘরে ফয়িন্নি
লাইনে আইছে আমি জদি মেয়ে
হতাম কত বছর আগে আমাকে
বিয়ে দিতে।
বাবা : কেন ৫/৬ বছর আগে।
বল্টু : মাইয়ারে কত টাকা খরচ
করে বিয়ে দিতে।
বাবা : কম হলেও দশ লাখ
লাগতো।
বল্টু : আমার দশ লাখ লাগবে না
আট লাখ তুমি দাও, আর দশ লাখ
মেয়ের বাবার
থেকে নিয়ে আমাকে
বিয়ে করাও।
** বল্টুরে কেউ মাইরালা বল্টু
এইডা
কিতা কয়..!!
এমএ/১১:১৩/০৩ নভেম্বর
Bangla Newspaper, Bengali News Paper, Bangla News, Bangladesh News, Latest News of Bangladesh, All Bangla News, Bangladesh News 24, Bangladesh Online Newspaper