পর্যটন

ভ্রমণকালে অনলাইন নিরাপত্তায় ১১টি বিষয় মেনে চলুন

ভ্রমণের সময় আপনি কি মোবাইল ফোন, ট্যাবলেট কিংবা ল্যাপটপ সঙ্গে করে বহন করেন? ইন্টারনেটেও সুযোগমতো প্রবেশ করেন? যেখানেই ওয়াইফাই সংযোগ পান, সুযোগমতো ব্রাউজিং শুরু করেন? তাহলে জেনে রাখুন, পাবলিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা আর হ্যাকারদের জন্য আপনার দরজা খুলে দেওয়া একই কথা। আর অনলাইনের নিরাপত্তায় আপনার কিছু বিষয় সতর্ক থাকা প্রয়োজন। এসব বিষয় নিয়েই এ প্রতিবেদন।

১. পাবলিক ওয়াইফাই স্পটে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযোগের সুবিধা বন্ধ রাখুন।

২. আপনার বাড়িতে পৌঁছার পর আগে ব্যবহৃত ওয়াইফাই সংযোগগুলো মুছে ফেলুন।

৩. ভ্রমণের সময় অপ্রয়োজনীয় সব অ্যাপ থেকে লগ আউট করে নিন।

৪. আপনার ব্যবহৃত সব ডিভাইস পাসওয়ার্ড বা পিন দিয়ে লক করুন।

৫. আপনার আশপাশে খেয়াল রাখুন। কেউ পাসওয়ার্ড বা পিন দেখার চেষ্টা করলে সতর্ক হয়ে যান।

৬. প্রত্যেক সোশ্যাল নেটওয়ার্ক বা ইমেইলের মতো অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।

আরও পড়ুন: জেনে নিন কম খরচে ভ্রমণের কিছু টিপস

৭. ল্যাপটপে ফাইল শেয়ারিং বন্ধ করুন ও ফায়ারওয়াল চালু করুন। প্রয়োজন না হলে বন্ধ করে দিন ইনকামিং কানেকশনের সুযোগ।

৮. ওয়াইফাই ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখুন। সম্ভব হলে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করুন।

৯. প্রয়োজনে মোবাইলের ইন্টারনেট সুবিধা ব্যবহারের জন্য ট্রাভেল রাউটার দিয়ে নিজস্ব ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক তৈরি করুন।

১০. আপনার ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার জন্য শুধু “https” যুক্ত সাইটগুলোতেই লগইন করুন। অ্যাড্রেস বারেই এটি দেখতে পাবেন। যদি এটি সেখানে না পান, তাহলে সাইটটি ত্যাগ করুন।

১১. সতর্ক থাকার একটি ভালো উপায় হলো পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহারকে জনসম্মুখে কথা বলার মতোই সংবেদনশীল মনে করা।

এন এইচ, ২১ অক্টোবর

Back to top button