‘গণতন্ত্রের স্বার্থে’ ফখরুলের মুক্তির দাবিতে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদসহ ৬০ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতি
ঢাকা, ২৯ ডিসেম্বর – বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের চিকিৎসা ও মুক্তির দাবি জানিয়েছেন দেশের ৬০ বিশিষ্ট নাগরিক।
বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুলের মুক্তি দাবি জানান তারা। বিবৃতিতে তারা বলেন, গত ৮ ডিসেম্বর মধ্যরাতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কোনো গ্রেফতারি পরোয়ানা ছাড়া তার নিজস্ব বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয়। এখন পর্যন্ত তাকে জামিন দেয়া হয়নি। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, তিনি অসুস্থ এবং তাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
মির্জা আলমগীর এ দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে রাজনীতি করছেন। আমরা মির্জা আলমগীরের বন্ধু এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা তার সুস্থতার বিষয়ে উদ্বিগ্ন বলে বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করেন তারা। আমরা নিম্ন স্বাক্ষরকারীগণ দেশকে গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে নেয়ার প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী ও বেগবান করার জন্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তি দাবি করছি।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী হলেন: বদরুদ্দীন উমর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বিভাগের ইমেরিটাস প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রফেসর আবুল কাশেম ফজলুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. মাহবুব উল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর (অব) প্রফেসর ড. ওয়াহিদউদ্দীন মাহমুদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর প্রফেসর ড. সালেহউদ্দীন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. আহমেদ কামাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. সাইদুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. আনু মুহাম্মদ, তথ্য প্রযুক্তি (আইটি) প্রফেসর ড. এটিএম নূরুল আমিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ড. সদরুল আমীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের প্রফেসর সৈয়দ আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. আকমল হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. ইউসুফ হায়দার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রসায়ন বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. তাজমেরি ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. চৌধুরী আবরার , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর (অব) ড. তাসনিম সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর ড. তানজিম উদ্দীন খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রসায়ন বিভাগের প্রফেসর মো. আবদুস সালাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যান্ড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রফেসর ড. এম এ মজিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মহিউদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণ ও রসায়ন বিভাগের প্রফেসর মামুন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আকতার হোসেন খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যান্ড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রশীদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণ ও রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. ইয়ারুল কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফার্সি ভাষা শিক্ষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবুল কালাম সরকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শান্তি ও সংঘর্ষ বিভাগের প্রফেসর ড. মো. সাইফদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানী বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবদুল করিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. নুরুল আমিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামের ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুর রহমান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব ধর্মতত্ব বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শাফি মো. মোস্তফা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহবুবুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক দেবাশীষ পাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব ও তথ্য ব্যবস্থা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল আমিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব ও তথ্য ব্যবস্থা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আলম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিদ্যা স্কুলের সাবেক ডীন প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবসা প্রশাসন ডিসিপ্লিন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. নুরুন্নবী, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি ডিসিপ্লিন বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাজমুস শাহাদাত, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সরকার ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক প্রফেসর ড. দিলারা চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার রাজনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. শামসুল আলম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় দর্শন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. কামরুল আহসান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় গনিত বিভাগের প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ব বিভাগের ড. সোমা মমতাজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. এফ নজরুল ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অণুপ্রাণ বিভাগের প্রফেসর ড. মাসুদুল হাসান খান (মুক্তা), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান পান্নু, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর ড. ফজলুল হক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ফিন্যান্স বিভাগের প্রফেসর ড. আমজাদ হোসেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. শাহেদ জামান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণ রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মতিয়ার রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণী বিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. হাবিবুর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. রেজাউল করিম, অগ্রণী ব্যাংকের সাবেক এমডি নাসের বখতিয়ার, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা ড. মাঝহারুল হক, সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম।
সূত্র: বাংলাদেশ জার্নাল
আইএ/ ২৯ ডিসেম্বর ২০২২
