আইফোনের বিবর্তন
আইফোন হলো অ্যাপল ইনকরপোরেটেড থেকে নির্মিত আধুনিক ইন্টারনেট ও মাল্টিমিডিয়া সংযুক্ত স্মার্টফোন। ২০০৭ সালের ৯ জানুয়ারি সানফ্রান্সিসকোতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস আইফোন প্রথম জেনারেশনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। ছয় মাস পর ২৯ জুন, ‘অ্যাপল আইফোন’ নামে প্রথম বাজারজাত শুরু হয়েছিল আইফোনের।৭ সেপ্টেম্বর অ্যাপল তাদের বার্ষিক অনুষ্ঠানে আইফোন ১৪, আইফোন ১৪ প্লাস এবং ওয়াচ সিরিজ ৮, অ্যাপল ওয়াচ আলট্রা ও এয়ারপডস প্রো-এর ঘোষণা দিয়েছে।
২০০৭ সালে আইফোন বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দেওয়ার সময় স্টিভ জবস বলেছিলেন : তিনটি বৈপ্লবিক উদ্ভাবনী পণ্যের সমন্বয় হলো আইফোন। একটি হচ্ছে বৈপ্লবিক মোবাইল ফোন, প্রশস্ত পর্দার টাচ কন্ট্রোলড আইপড ও যুগান্তকারী ইন্টারনেট যোগাযোগের যন্ত্র। যাতে ডেস্কটপের মতো মেইল আদান-প্রদান, ওয়েব ব্রাউজ, সার্চ ও ম্যাপ দেখা যায়।
স্টিভ জবসের ঘোষণা অনুযায়ী ২০০৭ সাল থেকে পর্যাক্রমিক উন্নত ফিচার সংবলিত বিবর্তনের মাধ্যমে আইফোন বাজারে বিপ্লব ঘটিয়ে চলেছে। আজকের সুখপাঠ্য এই লেখায়, সেই বিবর্তন তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
উত্তরোত্তর আধুনিক ফিচার সংযুক্তির মাধ্যমে একনজরে আইফোনের বিবর্তন :
বিবর্তনের ধারায় কখনো স্টোরেজ বেড়েছে, কখনো ক্যামেরা উন্নত করেছে, কখনো ডিসপ্লে বেড়েছে, কখনো ওজন। এসব বোঝার জন্য নিচে বর্ণিত এ-টু-জেড অ্যাপল-এর আইফোন ফিচারগুলো মন দিয়ে পড়তে হবে।
২০০৭ সালে যাত্রা শুরুর সময় আইফোনের ডিসপ্লে ছিলো ৩.৫ ইঞ্চি। ক্যামেরা ২ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ৪,৮ ও ১৬ জিবি এবং র্যা ম ছিলো ১২৮ এমবি; ব্যাটারি ১৪০০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন মাত্র ১৩৫ গ্রাম।
আইফোন থ্রিজি বাজারে আসে ২০০৮ সালে। এ ফোনের ডিসপ্লে ৩.৫ ইঞ্চি, ক্যামেরা ২ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ৮ ও ১৬ জিবি, র্যা ম ১২৮ এমবি এবং ব্যাটারি ১১৫০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার-ঘন্টা)। ওজন আগের চেয়ে ২ গ্রাম কমে ১৩৩ গ্রাম।
২০০৯ সালে বাজারে আসে আইফোন থ্রিজিএস। এর ডিসপ্লেও ৩.৫ ইঞ্চি, ক্যামেরা ৩.১৫ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ৮, ১৬ ও ৩২ জিবি; র্যা ম ২৫৬ এমবি। ব্যাটারি ১২১৯ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। এবার ওজন প্রথমটির মতো ১৩৫ গ্রাম।
২০১০ সালে আইফোন ৪ এর বাজারজাত শুরু করে অ্যাপল। ফোনটির ডিসপ্লে ৩.৫ ইঞ্চি, ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ৮,১৬ ও ৩২ জিবি; র্যা ম ৫১২ এমবি। ব্যাটারি ১৪২০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ২ গ্রাম বেড়ে ১৩৭ গ্রাম।
২০১১ সালে যাত্রা শুরু হয় আইফোন ৪এস-এর। এর ডিসপ্লে আগের মতোই ৩.৫ ইঞ্চি। ক্যামেরা ৮ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ৮, ১৬, ৩২ ও ৬৪ জিবি, র্যা ম ৫১২ এমবি এবং ব্যাটারি ১৪৩২ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। এবার ওজন আরেকটু বেড়ে ১৪০ গ্রাম।
আইফোন-৫ এর যাত্রা শুরু ২০১২ সালে। এর ডিসপ্লে ছিল ৪ ইঞ্চি। ক্যামেরা ৮ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ১৬,৩২ ও ৬৪ জিবি, র্যা ম ১ জিবি এবং ব্যাটারি ১৪৪০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন বেশ কমে মাত্র ১১২ গ্রাম।
আইফোন-৫সি বাজারে আসে ২০১৩ সালে। ফোনটির ডিসপ্লে ৪ ইঞ্চি, ক্যামেরা ৮ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ৮, ১৬ ও ৩২ জিবি, র্যা ম ১ জিবি। ব্যাটারি ১৫১০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন আবার বেড়ে ১৩২ গ্রাম।
২০১৩ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন-৫ এস এর। ডিসপ্লে ছিল ৪ ইঞ্চি। ক্যামেরা ৮ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ১৬,৩২ ও ৬৪ জিবি। র্যা ম ১ জিবি। ব্যাটারি ১৫৬০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১১২ গ্রাম।
২০১৪ সালে বাজারে আসে আইফোন-৬। এর ডিসপ্লে ৪.৭ ইঞ্চি, ক্যামেরা ৮ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ছিলো ১৬,৩২, ৬৪ ও ১২৮ জিবি, র্যা ম ১ জিবি এবং ব্যাটারি ১৮১০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১২৯ গ্রাম।
২০১৪ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন ৬ প্লাস এর। ডিসপ্লে ছিল ৫.৫ ইঞ্চি। ক্যামেরা ৮ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ১৬, ৬৪ ও ১২৮ জিবি। র্যা্ম ১ জিবি। ব্যাটারি ২৯১৫ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৭২ গ্রাম।
আইফোন-৬-এস এর যাত্রা শুরু হয় ২০১৫ সালে। ফোনটির ডিসপ্লে ছিল ৪.৭ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ছিলো ১৬, ৩২, ৬৪ ও ১২৮ জিবি, র্যাম ২ জিবি এবং ব্যাটারি ১৭১৫ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৪৩ গ্রাম।
আইফোন-৬-এস-প্লাস বাজারে আসে ২০১৫ সালে। ডিসপ্লে ছিল ৫.৫ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ১৬, ৩২, ৬৪ ও ১২৮ জিবি। র্যাবম ২ জিবি। ব্যাটারি ২৭৫০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৯২ গ্রাম।
২০১৬ সালে তিনটি মডেল বাজারে আসে :
২০১৬ সালে আইফোন-এস-ই এর যাত্রা শুরু হয়। এর ডিসপ্লে ৪ ইঞ্চি, ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ছিলো ১৬, ৩২, ৬৪ ও ১২৮ জিবি, র্যা ম ২ জিবি এবং ব্যাটারি ১৬২৪ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো মাত্র ১১৩ গ্রাম।
২০১৬ সালে আইফোনের আরেকটি মডেল ৭ এর যাত্রা শুরু হয়। ডিসপ্লে ৪.৭ ইঞ্চি, ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ৩২,১২৮ ও ২৫৬ জিবি, র্যা ম ২ জিবি এবং ব্যাটারি ১৯৬০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। এবার ওজন একটু বেড়ে ১৩৮ গ্রাম।
২০১৬ সালে আরেকটি মডেল আইফোন-৭-প্লাস এর যাত্রা শুরু হয়। এর ডিসপ্লে একটু বেশি ৫.৫ ইঞ্চি। তৎকালীন আধুনিক ক্যামেরা ১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৩২,১২৮ ও ২৫৬ জিবি, র্যা ম ৩ জিবি এবং ব্যাটারি ২৯০০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। এবার ওজন আরও বেড়ে ১৮৮ গ্রাম।
আইফোন-৮ বাজারে আসে ২০১৭ সালে। ডিসপ্লে ছিল ৪.৭ ইঞ্চি, ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল, স্টোরেজ ছিলো ৬৪ ও ২৫৬ জিবি, র্যা ম ২ জিবি। ব্যাটারি ১৮২১এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন একটু হালকা ১৪৮ গ্রাম।
২০১৭ সালে বিভিন্ন ফিচার সংবলিত তিনটি মডেল বাজারে আসে:
২০১৭ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন ৮ প্লাস এর। ডিসপ্লে ছিল ৫.৫ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪ ও ২৫৬ জিবি। র্যােম ৩ জিবি। ব্যাটারি ২৬৯১এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ২০২ গ্রাম।
২০১৭ সালে যাত্রা শুরু হয় আইফোন-এক্স এর। এর ডিসপ্লে ছিল ৫.৮ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪ ও ২৫৬ জিবি, র্যা ম ৩ জিবি। ব্যাটারি ২৭১৬ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৭৪ গ্রাম।
২০১৭ সালে অ্যাপল বাজারে আনে আইফোন এক্স। ডিসপ্লে ছিল ৬.১ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪, ১২৮ ও ২৫৬ জিবি, র্যা ম ৩ জিবি এবং ব্যাটারি ২৯৪২ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৯৪ গ্রাম।
২০১৮ সালে আইফোন-এক্স-এস বাজারজাত শুরু করে অ্যাপল। ডিসপ্লে ছিলো ৫.৮ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪, ২৫৬ ও ৫১২ জিবি। র্যাম ৪ জিবি। ব্যাটারি ২৬৫৮ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার-ঘন্টা)। ওজন ছিলো ১৭৭ গ্রাম।
২০১৮ সালে বাজারে আসে আইফোন-এক্স-এস ম্যাক্স। ডিসপ্লে ছিলো বেশ বড় ৬.৫ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪, ২৫৬ ও ৫১২ জিবি। র্যাম ৪ জিবি। ব্যাটারি ৩১৭৪ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ২০৮ গ্রাম।
আইফোন-১১ বাজারে আসে ২০১৯ সালে। এর ডিসপ্লে ছিলো প্রায় একই ৬.১ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ কিছুটা কম ৬৪, ১২৮ ও ২৫৬ জিবি। র্যাম ৪ জিবি। ব্যাটারি ৩১১০ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৯৪ গ্রাম।
২০১৯ সালে বাজারজাত শুরু হয় আইফোন ১১ প্রো। ডিসপ্লে ছিল ৫.৮ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪, ২৫৬ ও ৫১২ জিবি। র্যাম ৪ জিবি। ব্যাটারি ৩০৪৬ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৮৮ গ্রাম।
২০১৯ সালে বাজারে আসে আইফোন ১১ প্রো ম্যাক্স। ডিসপ্লে ছিল ৬.৫ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪, ২৫৬ ও ৫১২ জিবি। র্যাম ৪ জিবি। ব্যাটারি ৩৯৬৯ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ২২৬ গ্রাম।
২০১৯ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন এসই ২০২০ এর। ডিসপ্লে ছিল ৪.৭ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪, ১২৮ ও ২৫৬ জিবি। র্যাসম ৩ জিবি। ব্যাটারি ১৮২১ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৪৮ গ্রাম।
২০২০ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন ১২ মিনি এর। ডিসপ্লে ছিল ৫.৪ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪, ১২৮ ও ২৫৬ জিবি। র্যাসম ৪ জিবি। ব্যাটারি ২২২৭ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার/ঘণ্টা)। ওজন ছিলো ১৩৫ গ্রাম।
২০২০ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন ১২ এর। ডিসপ্লে ছিল ৬.১ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২ মেগাপিক্সেল। স্টোরেজ ছিলো ৬৪, ১২৮ ও ২৫৬ জিবি। র্যাম ৪ জিবি। ব্যাটারি ২৮১৫ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার-ঘন্টা)। ওজন ছিলো ১৬৪ গ্রাম।
২০২০ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন ১২ প্রো এর। ডিসপ্লে ছিল ৬.১ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২+১২ মেগাপিক্সেল+ লিডিয়ার। স্টোরেজ ছিলো ১২৮, ২৫৬ ও ৫১২ জিবি। র্যাম ৬ জিবি। ব্যাটারি ২৭৭৫ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার-ঘন্টা)। ওজন ছিলো ১৮৯ গ্রাম।
২০২০ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স এর। ডিসপ্লে ছিল ৬.৭ ইঞ্চি। ক্যামেরা ১২+১২+১২ মেগাপিক্সেল+ লিডিয়ার। স্টোরেজ ছিলো ১২৮, ২৫৬ ও ৫১২ জিবি। র্যা্ম ৬ জিবি। ব্যাটারি ৩৬৮৭ এমএএইচ (মিলিঅ্যাম্পিয়ার-ঘন্টা)। ওজন ছিলো ২২৮ গ্রাম।
২০২১ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল আইফোন ১৩ মিনি, আইফোন ১৩, আইফোন ১৩ প্রো এবং আইফোন ১৩ প্রো ম্যাক্স এর। ডিসপ্লে লেড। ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল এবং এফ/২.২ অ্যাপারচার সেলফি ক্যামেরা। স্টোরেজ ১২৮ ও ৫১২ জিবি এবং ১টিবি।
৭ সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু করেঠে আইফোন ১৪ ও ১৪ প্লাসে আইফোনের নকশা অনেকটাই আইফোন ১৩ এর মতোই। এতে সেলফি ক্যামেরা ও ফেস আইডি সেন্সরের নচ রয়েছে। এতে আছে ৬.১ ইঞ্চি মাপের স্ক্রিন। ১৪ প্লাস মডেলের আইফোনে ব্যাটারির চার্জ থাকবে বেশি সময়। দুটি মডেলেই এ১৬ বায়োনিক চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে। ৪৮ মেগাপিক্সেল মূল ক্যামেরার সঙ্গে কোয়াড পিক্সেল সেন্সর ও ফটোনিক ইঞ্জিন যুক্ত করা হয়েছে। এতে কম আলোতে ভালো ছবি তোলা যাবে। আইফোন ১৪ এর দাম হবে ৭৯৯ মার্কিন ডলার আর প্রো মডেলটির দাম হবে ৮৯৯ মার্কিন ডলার। যার দাম বাংলাদেশি টাকায় ৭৫ হাজার ৯০৫ এবং ৮৫ হাজার ৪০৫ টাকা। যদিও বাংলাদেশ থেকে এরচেয়ে বেশি দামে আইফোন ১৪ ও ১৪ প্লাস ক্রয় করতে হবে ক্রেতাদের।
আইএ/ ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২২