কে এগিয়ে, বাংলাদেশ না দ.আফ্রিকা?
ডারবান, ৩১ মার্চ – বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় ডারবানে শুরু হবে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। সফরের শুরুতে ওয়ানডে সিরিজ জয়ে টেস্টেও আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ।
অতীত পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের চেয়ে একধাপ এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু আইপিএলের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকার একাধিক ক্রিকেটার টেস্ট সিরিজে খেলতে পারবেন না। সেদিক থেকে অনভিজ্ঞ আফ্রিকার বিপক্ষে তামিম-মুশফিক-মুমিনুলদের জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।অ
অতীতে ১২ টেস্টে মুখোমুখি হয় উভয় দল। তার মধ্যে ১০টিতে জয় পায় প্রোটিয়ারা। বাংলাদেশ কখন আফ্রিকাকে টেস্টে হারাতে পারেনি। মাত্র দুটি টেস্টে ড্র করে টাইগাররা।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০১৫ সালে চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ৩২৬ রান করে। অথচ এই চট্টগ্রামেই ২০০৮ সালে ৭ উইকেটে ৫৮৩ রানের পাহাড় গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা।
২০১৭ সালে আফ্রিকা সফরে পচেফস্ট্রুমে ৯০ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ দল। ২০০৮ সালে ঢাকা টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৭০ রানে অলআউট করে টাইগাররা।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ব্যক্তিগত সবচেয়ে বেশি ৩৩১ রান করেন মুশফিকুর রহিম। ৭৪৩ রান করেন আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথ।
ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন ৭৭ মুমিনুল হক। আর দ. আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথ ২৩২ রানের ইনিংস খেলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বল হাতে সবচেয়ে বেশি সফল জাতীয় দলে অনিয়মিত হয়ে যাওয়া পেসার শাহদাত হোসেন রাজিব। তিনি দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ১৫ উইকেট শিকার করেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক তারকা পেসার মাখায়া এনটিনি ৩৫ উইকেট শিকার করেন।
সূত্র : যুগান্তর
এন এইচ, ৩১ মার্চ