ফ্যাশন

এয়ারপোর্টে মডেলদের প্রিয় ৬ আউটফিট

সাধারণত ছুটির সময়টাতেই ভ্রমণে বের হন মানুষ। তবে সুপার মডেলরা শুধু ছুটির দিনগুলোতেই নয়, বরং সারাবছরই ভ্রমণ করে থাকেন। এটা তাদের কাজেরই একটি অংশ। ফলে যেকোনো ছুটির সময়টাতে হয়তো কোনো বিমানে আপনার দেখা হতে পারে কোনো সুপার মডেলের সঙ্গে।

ওই মুহূর্তটিতে আপনার মনে অনেক জিজ্ঞাসার সঙ্গে এ প্রশ্নটিও থাকতে পারে, ‘এয়ারপোর্টে আপনার প্রিয় আউটফিট কোনটি?’ বিভিন্ন তারকারা এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন নিজেদের মতো করে। তবে প্রায় সব মডেলদেরই মত, এক্ষেত্রে পোশাকটি হতে হবে আরামদায়ক।

এবার জেনে নেওয়া যাক এয়ারপোর্টে তারকাদের প্রিয় ৬টি আউটফিট সম্পর্কে-

১। ওয়ানজি
‘কখনও আরামদায়ক একটি সোয়েটার, কখনও একটি ওয়ানজি ব্যবহার করি। কিন্তু তখন সমস্যাটি হচ্ছে যখন আপনি বাথরুমে যাবেন তখন পুরো নগ্ন হতে হবে।’- জোন স্মলস

২। ব্লেজার+ঝোলা ড্রেস
‘এটা কঠিন কারণ আপনি নিজেকে আর্দ্র রাখতে চান, কিন্তু তা আরামদায়ক হওয়া চাই। বসন্ত এবং গ্রীষ্মের জন্য আমার কাছে যেটা সহজ মনে হয় তা হল একটি লম্বা ঝোলা ড্রেস এবং একটি স্কার্ট। আমার কাছে এটা সবচেয়ে আরামদায়ক। সঙ্গে আমি একটি ব্লেজার পরতে ভালবাসি, কারণ এটা যেকোনো পোশাকেই সুন্দর লাগে, যখন আপনি এর উপর একটি ব্লেজার পরবেন।’ – মারথা হান্ট

৩। সব কালো
‘আমার কাছে সবচেয়ে ভাল ট্রাভেল টিপস হচ্ছে আমি কালো পরি এবং কালো নেই। এর মানে, এটা আমার কাছে অনেক সহজ হয়। আমার মনে হয় আমি যেন যেকোনো কিছুর চেয়ে আরামদায়ক আনুভব করছি। এটা বেশ সহজ’ – ক্যামিলি রোয়ি।

৪। জগিং স্যুট
‘আমি স্বাচ্ছন্দ্যে থাকতে পছন্দ করি। আমার কাছে একটি স্কুলের ফিলা জাম্পস্যুট আছে যা আমি সবসময় পরি। এটা একটি বড় সোয়েটার এবং জগিং স্যুট।’- সিনডি ব্রুনা

৫। সোয়েটশার্ট+সোয়েটপ্যান্ট+স্নিকারস
‘আমি সবসময় বলি আমি যদি দুই ঘণ্টার বেশি ফ্লাইটে যাই তাহলে আমাকে সোয়েটপ্যান্ট পরতেই হবে। তখন আমি সোয়েটপ্যান্ট, স্নিকারস, সোয়েটশার্ট  ধরনের মেয়ে। ফ্লাইটের সময় আমি সুন্দর লুকে থাকি না, আমি স্বাচ্ছন্দ্যে থাকি।’- ডেভন উইন্ডসর

৬। টি-শার্ট+লেগিংস+ব্যাকপ্যাক
‘আমি চিন্তা করি না আমাকে দেখতে সেক্সি কিংবা যেমনই লাগুক। আমি কালো লেগিংস পরব এবং সঙ্গে সাধারণত একটি টি-শার্ট। আমার একটি সুন্দর প্রাডা ব্যাকপ্যাক আছে যা নিয়ে আমি ভ্রমণ করি। আমি আমার হাতগুলো মুক্ত রাখতে পছন্দ করি এবং শোল্ডার ব্যাগ সবসময় পড়ে যায়, এজন্য এটা ব্যাকের জন্য খারাপ।’- সারা স্যাম্পায়ো

এম ইউ

Back to top button